#কোপানো #সংস্কৃতি- #দায় #কার
"আমার ছেলেকে কেন জানে মারলো।পঙ্গু করে দিলেও তো আমার বুক আগলে থাকতো " -রিফাতের মায়ের এই অসহায় আকুতি প্রমাণ করে,আমরা অপরাধীদের রুখে দাঁড়াব দূরের কথা, আমরা তাদের কাছে নতজানু হয়ে প্রান ভিক্ষা করা জাতিতে পরিণত হয়েছি যে তোমরা জানে মেরে ফেলো না,পঙ্গু করে হলেও কোনরকমে বাচিয়ে রেখো।
গুম হয়ে যাওয়া মা-বাবারাও আবেদন করে যাচ্ছে আমাদের সন্তানের লাশটুকু অন্তত ফেরত দাও।
হত্যা খুন আগেও হতো তবে তখন তা হতো গোপনে, নির্জনে বা ভাড়াটিয়া দিয়ে। অপরাধীরা প্রকাশ্য হতে ভয় পেতো- পুলিশে ধরবে, গণপিটুনি খাবে, চিন্হিত হলে ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলতে হবে বলে । কিন্তু এখন চিত্র পুরো উল্টো হয়ে গেল কেন? সাধারণ মানুষ কেন অপরাধ প্রতিরোধে এগিয়ে আছে না? মহামান্য হাইকোর্ট পর্যন্ত বলছে এটি সমাজের ব্যর্থতা। কেন সমাজ ব্যর্থ হচ্ছে?
এক কথায় এর উত্তর পাওয়া যাবে না।তবে গুরুত্বপূর্ণ কারনটি বোঝা যায় প্রথম আলোর হেড লাইন থেকে -"বহু অভিযোগ নিয়ে ও তারা দাপিয়ে বেড়াতো"।
মাদক বিক্রি,  সেবন সহ পূর্বেও কোপানোর ইতিহাস রয়েছে তাদের।  তারা বহু মামলার আসামি ছিল। এমনকি পুলিশ অফিসারের বাসায় তান্ডব চালানোর মতন বীরত্ব সূচক কৃতিত্ব ও তাদের রয়েছে। অপরাধের বহু রকম "বিজয় মুকুট " তারা ইতিমধ্যে  অর্জন করে ফেলেছে ।
ফলে প্রকাশ্যে কোপানো সংস্কৃতির ধারাবাহিকতা চলছে। খাদিজাকে কুপিয়েছে,অভিজিৎ, হুমায়ুন আজাদসহ অনেক ব্লগারদের কুপিয়েছে।তাদের তো রয়েছে বর্ণাঢ্য গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস।
 চাপাতি দিয়ে উপর্যুপরি কোপানোরএই বর্বতার উৎস কোথায়?
আমরা হয়তো কিছু তাত্বিক ব্যাখ্যা দাড় করাতে  পারবো,কিন্তু সমাধান যাদের হাতে তাদের সেটি করতে বাধ্য করবে কারা? বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাধবে কে?
..........................................................
কারা এর জন্য দায়ী,গলদ কোথায়,প্রতিকার কি?
এ আমার এ তোমার পাপ।
কম বেশী আমরা সবাই দায়ী।কেউই এর দায় এড়াতে পারিনা।পরিবার,সমাজ,প্রতিবেশী,বন্ধুরা,পুলিশ,সুশীল সমাজ,বিচার বিভাগ সর্বোপরি রাজনীতি..  সবাইকে এর কোন না অংশের দায় নিতে হবে।
পরিবারের কথায় আসি:
...............
তোমারে বধিবে যে      গোকুলে বাড়িছে সে
আমার পরিবারে এমন পশু,দানব কি ভাবে সৃষ্টি হলো, যে প্রকাশ্যে মানুষকে কুপিয়ে মারতে চায়।এমনকি
৫ লাখ টাকার মোটর কিনে দেওয়ার পরও নতুন মডেলের আরেকটি মোটর সাইকেল কিনে না দেওয়াতে মা-বাবা  উভয়কে পুড়িয়ে মারে?
গোকুলে এমন পিষাচ কেমনে তৈরী হলো?
সন্তান কি একদিনে বখে যায়?
নাকি আমাদের সন্তান প্রতিপালন পদ্ধতিতে রয়েছে বড় গলদ?
২য়ত:বুঝলাম কোন ভাবে কোন সন্তান বখে গেছে,বিপথে  চলে গেছে।কিন্তু তার বখাটেপনা,অনৈতিক,অসামাজিক,এমনকি অপরাধ মূলক কাজ গুলোও কি আমাদের নজরে পড়বে না? এতই ব্যস্ততা না কি উদাসীনতা আমাদের?
যে ঘাতক আমাকেও বধিবে তার কি কোন পূর্বাভাসই কি আমরা দেখতে পাই না?
সুপারভিশন,মনিটরিং এ তাহলে কি বড় ঘাটতি রয়েছে?
মাদকাসক্ত ছেলে বা মেয়ে এক সময় নিজের মা বাবাকেই  খুন করে ফেলতে পারে, তার এত দিনের বেপরোয়া,সহিংস উন্মাদনা দেখেও কি আমরা অনুধাবন করতে শিখিনি?(ঐশীর কথা মনে পড়ে)।
সন্তান পড়া ফাকি দিয়ে মেয়েদের পিছনে যৌন হয়রানী করে বেড়ায়,মাদক নেয়,চাদাবাজী-মাস্তানী করে বেড়ায়, চুরি ডাকাতি,ছিনতাই এমনকি খুন-খারাবী করে বেড়াচ্ছে, অভিভাবক হিসেবে আমি কিছুই জানি না এমনটি হওয়া কি স্বাভাবিক?
নাকি টের পেয়েও সন্তানের " ক্ষমতা,দাপট" দেখে আরো গর্ব অনুভব করছি,প্রতিবেশীরা আরো সমীহ করে চলে যে ওমুকের বাপ "সম্মান দিয়ে চলো" দেখে বুকের ছাতি বড় হয়ে যাচ্ছ?
নাকি মূর্খ ছেলে কিছু না করেও কাড়ি কাড়ি টাকা "উপার্জন" করছে দেখে সন্তানের অভাবিত "উন্নতিতে" উৎসাহ বোধ করছি?
নাকি সন্তানকে বাগে আনতে পারছেন না?
মাদকাসক্তি ঃ বখে যাওয়া ছেলে গুলো যখন মাদক নেয় তখন তাদের বোধ বুদ্ধি বিবেচনা বোধ সব হারিয়ে ফেলে। তারা তুচ্ছ কারণে ক্ষিপ্ত হয়ে কান্ডজ্ঞানহীন হয়ে যেকোনো অঘটন ঘটিয়ে ফেলে।
আসি সমাজের কথায়:
এই ছেলে মেয়ে গুলোতো এই এলাকারই সন্তান।যত কুকর্ম,অপকর্ম করে বেশীর ভাগ ত নিজ এলাকায়ই করে।মাদক কেনা-বেচা,ইভ টিজিং,প্রেমের প্রস্তাব,চাদাবাজী- মাস্তানী,খুন-খারাবি সবই তো কোন না কোন সমাজেই ঘটছে?
"সামাজিক সচেতনতা ও সামাজিক প্রতিরোধের" কথা আমরা অহরহ বলছি।
সমাজ কি মরে গেছে নাকি পচে গেছে? সব কিছুই ভেঙ্গে পড় ছে কেন?
এ সব অপরাধ কি কালে ভদ্রে একটি দুটি ঘটে, না প্রায়ই ঘটে? এ সবই কি খুব গোপনে,লোক চক্ষুর আড়ালে ঘটে, না অনেক ঘটনা প্রকাশ্য দিবালোকে ঘটে?
তাহলে প্রতিরোধের উদাহরন কোথায়?
আগে এই সমাজে ছোট খাট অপরাধ,ঝগড়া-বিবাদ বা কোন অনাচার হলে স্হানীয় মুরুব্বীরা বিচার সভা বসাতেন।বিবেকবান মুরুব্বীরা  পারিবারিক সামাজিক সঙ্কট গুলোর শান্তিপূর্ন সমাধান করে দিতেন।
এখন তেমন "সামাজিক ন্যায় বিচার" তো নেই,বরং যা আছে সেখানে গোষ্ঠী,পরিবার,দল প্রীতির সভা হয়।ক্ষমতাবানরা পার পেয়ে যায়,বরং প্রশ্রয় পান,দুর্বলদের উপর শাস্তি বা বদনাম দেওয়া হয়(তোমার মেয়েকে সামলাও,তার চরিত্র ঠিক করো)। অথবা বিচারের নামে অবিচার করা হয়,শালিসের নামে  ফতোয়ার নামে  দুর্বলদের উপর অমানবিক শাস্তি প্রদান করা হয়।
সবই হয় "ক্ষমতার" ইকুয়েশন বিবেচনা করে।
২য়ত: চোখের সামনে অপরাধ ঘটলেও কেউ এগিয়ে আসেন না প্রতিরোধ করতে।
কেউ আসেন না ভয়ে নিজে আক্রান্ত হবেন বা পরে টার্গেট হবেন এই আশঙ্কায়।
কেউ ভয় পান পুলিশের ঝামেলার কথা মনে করে।
দূ একজন  সাহস করে এগিয়ে আসলেও তার খেশারত দিতে হয় বিভিন্ন ভাবে( বদরুল পূর্বেও একবার খাদিজাকে প্রকাশ্যে উক্তত্যকরনের সময় কিছু লোক তাকে হাতে নাতে ধরে ফেলে।পরে সে ঐ লোকদের বিরুদ্ধে মামলা করে, পুলিশ ঐ উদ্ধারকারীদের হয়রানী শুরু করে এমনকি তাদের বিরুদ্ধে চার্জশিট ও দেয়--।)-
বুঝুন ঠেলা,যান সমাজ সেবা করতে,অপরাধ দমন করতে
মানবাধিকার সংস্হা,নারীবাদী সংগঠন গুলো তখন কি ভূমিকা নিয়েছিল? এ ভাবে কি ঐ অপরাধী আরো উৎসাহ পেয়ে আরো বেপরোয়া হয়ে উঠেনি?
 ভালো মানুষ গুলোর অন্যায়ের বিপক্ষে দাড়ানোর মেরুদন্ড ভেঙ্গে দেওয়া হয়নি?এরা কি পুনরায়   এ রকম অন্যায়ের প্রতিরোধে  এগিয়ে আসতে উৎসাহ বা সাহস পাবেন?
লক্ষ্য করলে দেখবেন পথে ঘাটে,হাটে বাজারে,যান বাহনে এ রকম অনেক অন্যায় কাজ হচ্ছে,আমরা বেশীর ভাগ ভদ্র(?)লোক এগুলো না দেখার ভান করি,গা বাচিয়ে পাশ কাটিয়ে যাই।
এরকম ছোটখাট অন্যায়,অপরাধ প্রতিরোধ অন্তত সমাজ,গনমানুষ যদি করতে সক্ষম হতো তাহলে ও অনেক অপরাধ কমে আসতো।
কিন্তু  প্রকাশ্য দা এর সামনে দাড়ানোর কথা যারা বলেন তারা নিজেরা ঐ অবস্থায় কি করতেন?
কেন সমাজ এমন হলো?
একটি জীবন্ত,প্রানবন্ত,মানবিক সমাজের তো এমন হওয়ার কথা নয়।
প্রশ্নের উত্তর যেমন জানতে হবে,একে বদলানোর উপায় বের করা আরো জরুরী।
পুলিশ ও আইন প্রয়োগকারী সংস্হা:
অপরাধের পিছনে আপনার আমার যত দায় থাকুক,অবশেষে অপরাধ দমন,গ্রে
প্তার,আইনের কাছে পৌছানোর সাংবিধানিক দায়িত্ব আইন প্রয়োগকারী সংস্হার।
সঠিক আসামীকে দুরুত ধরার,নিরপরাধীকে হয়রানী না করা,সৎ ভাবে দুরুত চার্জশিট দেওয়া
-- কোন দায়িত্বটি সঠিক ভাবে হচ্ছে?নুসরাতকে বরং উল্টো ওসি মোয়াজ্জেম কি হয়রানিটা করলো?
ঢালাও ভাবে সব পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা ঠিক হবে না এটাঠিক, তবে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন নেই এমন লোক পাওয়া কঠিন।
কেন আইন প্রয়োগকারী সংস্হার লোক সঠিক দায়িত্ব পালন তো করছেন না বরং অপরাধীদের সহযোগীতা দিচ্ছেন বলে অভিযোগ?
টাকা পয়সার লেনদেন,রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ,নৈতিক মানের অবনতি,কম বেতন,ট্রেনিং এর অভাব?
কারন অনেক হতে পারে,তবে সমাধান খুজতে হবে এখনি।
রাজনীতি:
এ বিষয়ে কথা বলা ঝুকির বিষয়।
তার মানে সকল ক্ষমতার উৎস রাজনীতি।
তাই সকল উৎসাহ,অনুপ্রেরনার উৎস রাজনীতি এবং সকল ভয়ের ও উৎস রাজনীতি।
এত ক্ষন যাদের বিভিন্ন ক্ষমতার অপব্যবহারের কথা বললাম তাদের ক্ষমতা নিমিষে হারিয়ে যাবে যদি রাজনীতি পরিশুদ্ধ হয়।
রাজনীতির বিশুদ্ধকরন করবো দূরে থাক প্রতিটি অপরাধকে "রাজনীতিকরনের" ফলে অপরাধ আর স্রেফ অপরাধ থাকছে না তা রাজনীতির খেলায় পরিনত হচ্ছে। তাই  পুলিশ ও বিচার বিভাগের নিরপেক্ষ তদন্ত ও বিচারের সুযোগ সীমিত হয়ে আছে।
সবশেষে রিফাতের স্ত্রী মুন্নীর সাহসিকতা ও স্বামীর প্রতি ভালোবাসা ও আনুগত্যের প্রশংসা না করলে আমরা নিজেরা অপরাধী হয়ে থাকবো।যারা মাদকাসক্ত ও বখে যাওয়া তারা জোরকরে মুন্নীদের মতন বহু সুন্দরী মেয়েদের বাধ্য করে তাদের সঙ্গে ছবি তুলতে বা ঘুরে বেড়াতে। একসময় তাদের অত্যাচার ও নিপীড়ন থেকে রক্ষা পেতে  তারা ও তাদের অভিভাবক দুরুত অন্যত্র বিয়ে দিয়ে থাকেন।কিন্তু এদের কি শেষ পর্যন্ত সমাজ বা রাস্ট্র রক্ষা করতে পারছে?
Friday, June 28, 2019
Thursday, June 20, 2019
Monday, June 10, 2019
সাইকিয়াট্রিস্ট৷ এর জার্নাল-৪৭ ঃশিল্পকলা নয় কলা বিজ্ঞান
ছলা কলা বা শিল্পকলা সমন্ধে জানি আসুন বিজ্ঞানকলা    নিয়ে কিছুজানিঃঃ
কলার গুনঃ
১ তাৎক্ষণি, স্থিতি,, প্রচুর শক্তি যোগান দেয়(যেহেতুসুকরোজ,ফ্রুকটোজ,গ্লুকোজ সবই প্রচুরপরিমাণে রয়ে))
২ ২টি কলা খেলেই ৯০ মিনিট যথেষ্ট পরিশ্রের কাজ করতে পারবেন(তাই বিশ্বখ্যাত খেলোয়াড়দের১নং পছন্দ কলা)
৩ কলা বিষন্নতা/ডিপ্রেশন দূর করে(এতে ট্রিপ্টোফ্যান থাকে যা সেরোটোনিনে রূপান্তরিতহয়।সেরোটোনিনডিপ্রেশন কমা)
৪ রক্তশূন্যতা দূর করে(যেহেতু আয়রন আ)
৫ উচ্চরক্তচাপ ও স্ট্রোকের ঝুকি কমায়(যেহেতুপ্রচুর পটাসিয়াম থাকে ও লবন কম থা))
৬ ছাত্রছাত্রীদের ব্রেইন পাওয়ার বাড়ায়
৭ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে(যেহেতু প্রচুর ফাইবারথা))
৮ বুক জ্বালা ও এসিডিটির উপশম করে
৯ মশার কামড়ে ক্রিমের চেয়ে ভালো উপকার
পাবেন
১০ স্নায়ু শান্ত রাখে(যেহেতু প্রচুর বি ভিটামিনআ))
১১ ওজন কমায় (কার্বোহাইড্রেট গ্রহনের তাগিদকমিয়েরাখে বলে)
১২ শারীরিক মানসিক উভয়বিধ তাপমাত্রা কমিয়ে শীতল রাখে
১৩ কলার ছোলা ঘসে শুকিয়ে নিন।জুতা চকচক করবে
এবং### একটি আপেলের চেয়ে কলায় ৪ গুন বেশি প্রোটিন থা,, দ্বিগুণ বেশি কার্বোহাইড্রেট থাকে,৩ গুণ বেশি ফসফরাস থা,, ৫ গুণ বেশি ভিটামিন-এ ও আয়রন থাকে এবং দ্বিগুণ বেশি অন্যান্য ভিটামিন ও মিনারেল থাকে
## আর কিছু বলতে হ??
                                                    
    
কলার গুনঃ
১ তাৎক্ষণি, স্থিতি,, প্রচুর শক্তি যোগান দেয়(যেহেতুসুকরোজ,ফ্রুকটোজ,গ্লুকোজ সবই প্রচুরপরিমাণে রয়ে))
২ ২টি কলা খেলেই ৯০ মিনিট যথেষ্ট পরিশ্রের কাজ করতে পারবেন(তাই বিশ্বখ্যাত খেলোয়াড়দের১নং পছন্দ কলা)
৩ কলা বিষন্নতা/ডিপ্রেশন দূর করে(এতে ট্রিপ্টোফ্যান থাকে যা সেরোটোনিনে রূপান্তরিতহয়।সেরোটোনিনডিপ্রেশন কমা)
৪ রক্তশূন্যতা দূর করে(যেহেতু আয়রন আ)
৫ উচ্চরক্তচাপ ও স্ট্রোকের ঝুকি কমায়(যেহেতুপ্রচুর পটাসিয়াম থাকে ও লবন কম থা))
৬ ছাত্রছাত্রীদের ব্রেইন পাওয়ার বাড়ায়
৭ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে(যেহেতু প্রচুর ফাইবারথা))
৮ বুক জ্বালা ও এসিডিটির উপশম করে
৯ মশার কামড়ে ক্রিমের চেয়ে ভালো উপকার
পাবেন
১০ স্নায়ু শান্ত রাখে(যেহেতু প্রচুর বি ভিটামিনআ))
১১ ওজন কমায় (কার্বোহাইড্রেট গ্রহনের তাগিদকমিয়েরাখে বলে)
১২ শারীরিক মানসিক উভয়বিধ তাপমাত্রা কমিয়ে শীতল রাখে
১৩ কলার ছোলা ঘসে শুকিয়ে নিন।জুতা চকচক করবে
এবং### একটি আপেলের চেয়ে কলায় ৪ গুন বেশি প্রোটিন থা,, দ্বিগুণ বেশি কার্বোহাইড্রেট থাকে,৩ গুণ বেশি ফসফরাস থা,, ৫ গুণ বেশি ভিটামিন-এ ও আয়রন থাকে এবং দ্বিগুণ বেশি অন্যান্য ভিটামিন ও মিনারেল থাকে
## আর কিছু বলতে হ??
Subscribe to:
Comments (Atom)
