পেনাং ভ্রমণ ঃ
১। লংকাভি থেকে পেনাং এলাম-সমুদ্র পথে, জাহাজে করে (এজেন্সি বিমানে নিতে চেয়েছিল।কিন্তু আকাশ পথে দেখার কিছু থাকে না। তাছাড়া জীবনে এই প্রথম জাহাজে সমুদ্র ভ্রমণের সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইনি) 
২। লংকাভির চেয়ে পেনাং সম্পদশালী ও আধুনিক শহর। বেশির ভাগ চাইনিজ।বাংলাদেশী ও কম না।অনেক দোকানী,হোটেল কর্মী বাংলাদেশী।তাই খাবারের সমস্যা তেমন হয়নি।
৩। ঘুরলাম -উল্টা -পাল্টা স্টুডিও তে(অনেকটা ড্রাইভারের প্ররোচনায়।) সেখানে ছবি তোলে। সবই নাকি উল্টো দেখাবে । দেখুন তো আসলেও কি তাই দেখাচ্ছে? আমার যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে।
৪। টেম্পল ঃ দাড়ানো বৌদ্ধ ও শায়িত বৌদ্ধের টেম্পল। শায়িত বৌদ্ধের এতো বড় মূর্তি নাকি বিশ্বে ৩টি।থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া ও এটি। তবে আমি তো কক্সবাজারে অনেক বড় শায়িত বৌদ্ধ মূর্তি দেখেছি।
৫। আকাশ শহর ঃভূমি থেকে অনেক উপরে অতি উচু পাহাড়ের চূড়ায় তারা গড়ে তুলেছে এক নজরকাড়া, নান্দনিক শহর। খাড়া উঁচুতে ট্রেন দিয়ে উঠতে ও নামতে হয়।খুবই থ্রিলিং ব্যাপার।
 উচুতে রয়েছে নানাবিধ বিনোদন পয়েন্ট। রয়েছে শত বছরের ব্রিটিশদের নির্মিত অভিজাত বাড়ীগুলো।এছাড়া আশেপাশের পাহাড় গুলোতে রয়েছে আবাসিক এলাকা  
৬। তবে একটি খারাপ অভিজ্ঞতা ও রয়েছে। এজেন্সি যে হোটেল ঠিক করেছে তা দেখতে ভালোই।কিন্তু এসব হোটেলের মূল আকর্ষণ ব্রেকফাস্ট এর বাহারি আয়োজন তাতে ঘাটতি ছিল। 
ফলে বউ-ছেলেদের কাছে আমার প্রেস্টিজ ফানা ফানা অবস্থায় 
 
No comments:
Post a Comment